সিরাজগঞ্জের তাড়াশে ভালোবেসে বিয়ের তিন মাসের মাথায় লাশ হলেন মোছা. সুমী খাতুন (২২)। তিনি সিরাজগঞ্জ নার্সিং ইনস্টিটিউটের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৩ টার দিকে উপজেলার রোকনপুর দামরা গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার চকমির্জাপুর গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে সুমী আক্তার। তিন মাস আগে ভালবেসে বিয়ে করেন একই উপজেলার রোকনপুর দামরা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে সজীব হাসানকে (২৪)। পরিবারের অমতে বিয়ে করায় প্রথমে মেনে নেয়নি সজীবের পরিবার। পরে আত্মীয় স্বজনের মধ্যস্থয় উভয় মেনে নেয় তারা।
রোববার বিকেল ৩টার দিকে সুমী খাতুন স্বামীর সঙ্গে শ্বশুরবাড়িতে যান। এরপর সোয়া ৪টার দিকে সজীবের পরিবার জানায় সুমী ঘরের আড়ার সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় বগুড়ার শেরপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে নিহত সুমীর বাবা রেজাউল করিম এটিকে পরিকল্পিত হত্যা দাবি করে বলন, তার মেয়েকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তিনি এ ঘটনায় হত্যা মামলা করবেন।
জেলার শেরপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এস. এম সাজিদ হাসান সিদ্দিকী বলেন, ওই রোগী হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন। তার গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরে মরদেহটি শেরপুর থানার পুলিশ এসে নিয়ে গেছে।
শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন মাসুদ বলেন, অভিযোগ পেয়ে রাতে সুমী খাতুনের মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে আনা হয়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল ৩ টার দিকে উপজেলার রোকনপুর দামরা গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার চকমির্জাপুর গ্রামের রেজাউল করিমের মেয়ে সুমী আক্তার। তিন মাস আগে ভালবেসে বিয়ে করেন একই উপজেলার রোকনপুর দামরা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের ছেলে সজীব হাসানকে (২৪)। পরিবারের অমতে বিয়ে করায় প্রথমে মেনে নেয়নি সজীবের পরিবার। পরে আত্মীয় স্বজনের মধ্যস্থয় উভয় মেনে নেয় তারা।
রোববার বিকেল ৩টার দিকে সুমী খাতুন স্বামীর সঙ্গে শ্বশুরবাড়িতে যান। এরপর সোয়া ৪টার দিকে সজীবের পরিবার জানায় সুমী ঘরের আড়ার সঙ্গে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় বগুড়ার শেরপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে নিহত সুমীর বাবা রেজাউল করিম এটিকে পরিকল্পিত হত্যা দাবি করে বলন, তার মেয়েকে হত্যা করে আত্মহত্যা বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তিনি এ ঘটনায় হত্যা মামলা করবেন।
জেলার শেরপুর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. এস. এম সাজিদ হাসান সিদ্দিকী বলেন, ওই রোগী হাসপাতালে আসার আগেই মারা গেছেন। তার গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরে মরদেহটি শেরপুর থানার পুলিশ এসে নিয়ে গেছে।
শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এস এম মঈনুদ্দিন মাসুদ বলেন, অভিযোগ পেয়ে রাতে সুমী খাতুনের মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে আনা হয়েছিল। ময়নাতদন্ত শেষে নিহত পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।